Monday, 18 September 2017

কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসা ও উচ্চ শিক্ষার খরচ । Study In Canada From Bangladesh | স্টুডেন্ট ভিসা কানাডা

study in canada from bangladesh
Study In Canada From Bangladesh

Study In Canada From Bangladesh

কানাডার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু? 


আপনি কি জানেন, গেল বছরে বাংলাদেশ থেকে কানাডার স্টুডেন্ট ভিসার সাফল্যের হার কত ছিল? কানাডার ইমিগ্রেশন, রিফুজি এবং সিটিজেনশিপ IRCC(EDW) তথ্য মতে, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভারত থেকে সর্বোচ্চ ৬৮% ভিসা সাকসেস রেট হলেও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে শতকরা ভিসার হারও নেহায়েত কম নয় বরং এটি বেশ ঈর্ষনীয়। শতকরা হিসাবে ১০০ জনের মধ্যে ৪৬ জন ভিসা প্রত্যাখ্যান হলেও ৫৪ জন ভিসা পায় যা দক্ষিণ এশিয়ান দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয়। পাকিস্তানের ক্ষেত্রে এ হার ছিল ২৪%, নেপাল ১৭% এবং আফগানিস্তান মাত্র ৮%! ভিসা সাকসেস রেটের দিক দিয়ে শতভাগ সাফল্য লাভ করা একমাত্র দেশটি হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের ছোট্ট দেশ কাতার। এক্ষেত্রে জাপানের ভিসার শতকরা হার ছিল ৯৮%, লুক্সেমবার্গ এবং অষ্ট্রিয়ার ভিসার হার ৯৭%, দক্ষিন কোরিয়া ৯৬%, ওমান, মেক্সিকো, সুইডেন, স্পেন, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স এবং বার্বাডোসের ক্ষেত্রে এ ভিসা হার ৯৪%!


আপনি  কানাডাতে কেন উচ্চ শিক্ষার জন্য যাবেন ?  

উচ্চ শিক্ষার জন্য বাংলাদেশী ছেলেমেয়েদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় দেশ হচ্ছে কানাডা। এক্ষেত্রে কানাডার পর অস্ট্রেলিয়া এবং আমেরিকা বাংলাদেশী স্টুডেন্টদের কাছে স্বপ্নের দেশ হিসাবে গণ্য করা হলেও বাংলাদেশ সহ গোটা বিশ্বের বিশেষত যারা পড়াশোনা শেষে নিদিষ্ট একটা দেশে অভিবাসী হতে চায়  তাদের জন্য কানাডা হচ্ছে এক অপার সম্ভাবনা। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন শিক্ষা, পড়াশোনার পাশাপাশি খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ ছাড়াও পড়াশোনা শেষে স্বল্প সময়ের মধ্যে অভিবাসী হবার সুযোগ ছাড়াও আরও নানাবিধ সুযোগ-সুবিধার জন্য উচ্চশিক্ষার জন্য কানাডার রয়েছে বিরাট চাহিদা। চীন, ভারত, বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, নাইজেরিয়া সহ বিশ্বের সকল প্রান্তের ছাত্রছাত্রীদের কাছে কানাডা হচ্ছে এক অপার সম্ভাবনা। সাম্প্রতিক সময়ে  আমেরিকার অভিবাসী বিরোধী সরকারের নানা প্রতিবন্ধকতামূলক কর্মসূচী উচ্চ শিক্ষার জন্য বিশ্বব্যাপী শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ তালিকায় কানাডার অবস্থানকে আরও সুসংহত করেছে।

খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ:
কানাডায় শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ। সপ্তাহে একজন শিক্ষার্থী ২০ ঘণ্টা কাজ করতে পারেন। শিক্ষক সহকারী, বিক্রয়কর্মী, ফুড ক্যাটারিং, গবেষণা সহকারী, কম্পিউটার ওয়ার্কসহ বিভিন্ন খণ্ডকালীন কাজ শিক্ষার্থীরা করতে পারেন। এছাড়া আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে পড়াশোনা শেষে ৩ বছরের ওয়ার্ক ভিসা।

ডিগ্রির ধরন ও ভর্তির সেশন:
পিএইচডি, মাস্টার্স, ব্যাচলার এবং ডিপ্লোমা ডিগ্রি।
অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়েই সাধারণত সেপ্টেম্বর থেকে মে পর্যন্ত সেশন থাকে। এ ছাড়া জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, এপ্রিল ও জুনেও কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশন শুরু হয়।



যে সকল বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে: 

Accounting, Architecture, Business, Economics, Engineering, English, Information Technology, Law, Media & Journalism, Pharmacy, Public Health, Social Science and much more… any subjects.




কানাডায় কি স্কলারশিপ পাওয়া যায় ? 
কানাডায় পড়তে যেতে আগ্রহীদের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেয়। শিক্ষার্থীর একাডেমিক ফলের ওপর ভিত্তি করে বৃত্তি দেওয়া হয়ে থাকে। তবে যাঁরা শুরু থেকেই বৃত্তি নিয়ে যেতে চান, তাঁদের ক্ষেত্রে টোয়েফল, আইইএলটিএস, জিআরই, জিম্যাট প্রভৃতি স্কোর ভালো থাকতে হবে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য কানাডা সরকার আন্তর্জাতিক স্কলারশিপ প্রোগ্রাম নামে একটি বৃত্তি দেয়। এ ছাড়া কানাডা মিলেনিয়াম স্কলারশিপ ফাউন্ডেশন, ওন্টারিও গ্র্যাজুয়েট বৃত্তি প্রোগ্রামসহ নানা ধরনের বৃত্তির প্রোগ্রাম চালু আছে। কানাডা সরকারের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইটেও আপনি বৃত্তির বিস্তারিত খোঁজখবর পাবেন।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: আপনি যে প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতে যাচ্ছেন, তার সম্পর্কে খোঁজ নিন প্রথমে। এখন গুগল এর যুগ, আপনি চাইলেই সব কিছু এক ক্লিক এই জানতে পারছেন।


কানাডিয়ান কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম:

>> University of British Columbia

>> University of Alberta
>> McMaster University
>> University of Regina- Regina, Saskatchewan
>> Mount Allison University-
>> Royal Roads University
>> University of Prince Edward Island
>> University of Waterloo
>> Simon Fraser University
>> McGill University
>> University of Manitoba & much more…..

ভাষা: কানাডায় পড়াশোনা করতে ইংরেজির বিকল্প নেই।

সংস্কৃতি: এখানে বিভিন্ন দেশ থেকে বিভিন্ন সংস্কৃতির শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করতে আসে। ভিন্ন সংস্কৃতিতে মানিয়ে চলার মানসিকতা থাকা জরুরি।

বন্ধুত্ব: এখানে পড়ার সময় বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আপনার বন্ধুত্ব হবে। ভালো মন্দ বিবেচনা করে বন্ধুত্ব করা উচিত ।  


ভর্তির জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা কি কি ? 

শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ 
ব্যাচলার বা আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে ভর্তির জন্য কমপক্ষে ১২ বছরের শিক্ষাগত যোগ্যতা লাগবে। মাস্টার্স বা গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রির জন্য লাগবে কমপক্ষে ১৬ বছরের শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে ৪ বছরের ব্যাচলার ডিগ্রী করা যে কেউ মাস্টার্সে আবেদন করার যোগ্যতা অর্জন করবে যদিও টপ কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হতে অনেক ক্ষেত্রে আউটস্ট্যান্ডিং একাডেমীক যোগ্যতা ছাড়াও বাংলাদেশ থেকে মাস্টার্স ডিগ্রীর প্রয়োজন হতে পারে ।


টোফেল বা আইইএলটিএস স্কোরঃ
ইংরেজি ভাষার প্রতিষ্ঠানগুলো ভাষাগত যোগ্যতা হিসেবে টোফেল বা আইইএলটিএস স্কোর বাধ্যতামূলক হলেও ক্ষেত্র বিশেষে (শীর্ষ ইউনিভার্সিটিতে ভর্তির ক্ষেত্রে) জিম্যাট ও জিআরই বাধ্যতামূলক। অবশ্য টোফেল বা আইইএলটিএস স্কোর না থাকলেও প্রায় সব প্রতিষ্ঠানই শিক্ষার্থী কনডিশনাল একসেপ্টেন্স লেটার বা ভর্তির যোগ্যতা অর্জন করতে পারেন, তবে এ ক্ষেত্রে শর্ত হচ্ছে মূল কোর্স শুরুর পূর্বে ইংরেজি ভাষার ওপর দক্ষতা অর্জনের জন্য ইএসএল ESL (English Second Language) মৌলিক কোর্স করতে হবে। সমস্যা হচ্ছে, বাংলাদেশী স্টুডেন্টদের ক্ষেত্রে টোফেল বা আইইএলটিএস স্কোর না থাকলে কনডিশনাল একসেপ্টেন্স লেটার সহ ইএসএল (ESL) কোর্সের ক্ষেত্রে ভিসা পাওয়া অনেক ক্ষেত্রেই অসম্ভব। তবে, এ কথা তাদের জন্য প্রযোজ্য নয়, যাদের বাবা-মা’র ব্যাংকে রয়েছে ট্যাক্স পরিশোধ্য প্রচুর টাকা। 


আইইএলটিএস প্রস্তুতির বই ডাউনলোড করুন 


টিউশন ফি কেমন ? 
কানাডার সব বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি একই রকম হয় না। অঞ্চল ও পড়ানোর প্রোগ্রামভেদে টিউশন ফিও ভিন্ন ভিন্ন হয়। স্থানীয় শিক্ষার্থীদের তুলনায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর টিউশন ফি বেশি হয়। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের জন্য খরচ পড়বে ১২ থেকে ২০ হাজার কানাডিয়ান ডলার।


শিক্ষার মাধ্যম কি কি ? 
কানাডায় উচ্চশিক্ষার জন্য ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চ—এ দুটো ভাষার প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে বাংলাদেশ থেকে স্টুডেন্টরা প্রধানত উচ্চ শিক্ষার মাধ্যমে হিসাবে ইংরেজিতে পড়াশোনা করতে যায় এবং পড়াশোনার মাধ্যমে হিসাবে ফ্রেঞ্চকে বেছে নেয়া স্টুডেন্টদের সংখ্যা একেবারে নগণ্য। অবশ্য একজন ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চ- এ দুটোর যেকোনো একটি ভাষা পড়তে পারবেন, বিশেষত আফ্রিকান অনেক ছাত্রছাত্রী পড়াশোনার মাধ্যম হিসাবে ফ্রেঞ্চকে বেছে নেন।



হোস্টেল এবং আবাসন ব্যবস্থা:

আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের প্রথম ছয় মাস বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে থাকতে হয়। পরে তাঁরা ইচ্ছা করলে ক্যাম্পাসের বাইরেও থাকতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করতে হবে।



ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুবিধা:
বাংলাদেশে থেকে কানাডার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুবিধা রয়েছে। এ ছাড়া কানাডায় এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আরেক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রেডিট ট্রান্সফার করা যায়। গ্র্যাজুয়েট ও আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়েই মূলত ক্রেডিট ট্রান্সফার হয়। তবে ক্রেডিট ট্রান্সফার কত শতাংশ পর্যন্ত করা যাবে, তাতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শর্তারোপ করে।



কানাডার ভিসা  নিয়ে  সাধারন তথ্য 



বিশেষ করে কানাডার ভিজিট ভিসা ও অস্থায়ীভাবে ‘ওয়ার্ক পারমিট’ প্রাপ্তির উপায় কি?


এই দু’টি বিষয়ে কানাডা সরকারের বর্তমান পলিসি নিয়ে আমি আলোচনা করতে চাই।
প্রথমেই শুরু করা যাক স্টুডেন্ট ভিসার ব্যাপারে। বর্তমানে কানাডা আন্তর্জাতিক ছাত্র/ছাত্রীদের জন্যে একটি অত্যন্ত আকর্ষনীয় স্থান।এই পত্রিকার পাঠক/পাঠিকারা অবহিত আছেন যে, বর্তমানে বাংলাদেশীদের জন্যে স্থায়ী ও অস্থায়ী বাসিন্দাদের আবেদন পত্র প্রসেস হয় সিঙ্গাপুরে। আপনারা জানেন কি-এ বছরের ১১ ডিসেম্বর থেকে যেসব বাংলাদেশী নাগরিকরা, যাদের বয়স ১৪ থেকে ৭৯ পর্যন্ত, যারাই ভিজিটর ভিসা, লেখাপড়া কিংবা ওয়ার্ক পারমিটের জন্যে আবেদন করবেন, তাদেরকে আবেদনের সাথে অবশ্যই তাদের বায়োমেট্রিকস (ফ্রিঙ্গার প্রিন্ট ও ছবি) জমা দিতে হবে। সেপ্টেম্বরের ৪ তারিখ থেকে কানাডা সরকার বিশ্বের ২৯টি দেশে ও ১টি টেরিটরিতে এই নতুন বধ্যবাধকতা যুক্ত করেছে।
এজন্যে আবেদন প্রতি ফি ধরা হয়েছে ৮৫ ডলার। ভিজিট ভিসা, লেখাপড়া কিংবা ওয়ার্ক পারমিটের জন্যে আবেদনের জন্যে যে ফি রয়েছে-বায়োমেট্রিকস ফি এর অতিরিক্ত ফি হিসেবে দিতে হবে। তবে পারিবারিকভাবে আবেদন করলে এজন্যে ফি কিছুটা হ্রাসের ব্যবস্থা আছে। যেমন ৪জনের জন্যে আবেদন করলে দিতে হবে ১৭০ ডলার। অর্থাৎ মাত্র দু’জনের ফি দিয়ে ৪জনের জন্যে আবেদন করা যাবে। আগ্রহীরা সিআইসি.সিএ/বায়োমেট্রিকস-এ ওয়েব সাইটে বিস্তারিত তথ্য পেতে পারেন।

অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চান,

ছাত্র/ছাত্রীদের লেখাপড়ার জন্যে স্টুডেন্ট ভিসা কিংবা স্টাডি পারমিট পেতে হলে কিভাবে আবেদন করতে হয় এবং আবেদন জমা হওয়ার পরে কতোদিনের মধ্যে তা প্রসেস হয়?

সিঙ্গাপুর ভিসা অফিসের ওয়েব সাইটের মাধ্যমে যতোদূর জানতে পেরেছি, তাতে সরকারের নীতিমালা পরিবর্তনের সাথে এটা সঙ্গতিপূর্ণ হলেও এখন পর্যন্ত এর সময়সীমা হচ্ছে ৮ সপ্তাহ।

এর পরের প্রশ্নটিই থাকে, 

স্টাডি পারমিটের আবেদনের সাফল্যের মাপকাঠি কি? 

কিসের ভিত্তিতে ভিসা অফিস এই আবেদন অনুমোদন করে?

এর উত্তর হচ্ছে:ছাত্র/ছাত্রীর আর্থিক অবস্থা অবশ্যই ভাল থাকতে হবে এবং পাশাপাশি এখানে লেখাপড়া শেষ করে সে যে দেশে ফেরত যাবে কাগজে পত্রে তারও একটা পরিকল্পনা বা নিশ্চয়তা থাকতে হবে। তবে মোদ্দা কথা হচ্ছে, যারাই এখানে লেখাপড়ার জন্যে আসেন তারা যে আর দেশে ফিরে যেতে চাননা তাদের মূল টার্গেটই হচ্ছে কানাডার ইমিগ্রেশন প্রাপ্তি-সে বিষয়ে নতুন করে আর বলার কিছু নেই। তবে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট স্টুডেন্টদের জন্যে ওয়ার্ক পারমিট প্রাপ্তির সুযোগ আছে। কানাডায় চাকরির জন্যে যে ‘কানাডিয়ান এক্সপেরিয়েন্সি’র কথা বলা হয়-তার এর মাধ্যমে অর্জন করা সম্ভব। এবং চাকরি প্রাপ্তির মাধ্যমে তারা ‘পারমানেন্ট রেসিডেন্সির’ও সুযোগ পেতে পারেন। এই কর্মসূচির নাম হচ্ছে ‘কানাডিয়ান এক্সপেরিয়েন্স ক্লাশ’। তবে এই কর্মসূচিতে সাফল্য অর্জন খুব সহজ নয়। এই কর্মসূচিতে যারাই আবেদন করবেন, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ভাষায় দক্ষ এবং দক্ষ শ্রমিক কিংবা সফল পেশাজীবীদের মধ্য থেকে প্রার্থী বাছাই করবেন। এক্ষেত্রে ‘ন্যাশনাল অকুপেশনাল ক্লাসিফিকেশনে’র কোড কড়াকড়িভাবে অনুসরণের বিধান রয়েছে। তবে এই কর্মসূচির আইন কিংবা নীতি (পলিসি) এখনো নতুন বিধায় ইমিগ্রেশন আইনজীবীদের পরামর্শ গ্রহন করলে তা প্রার্থীর জন্যে ইতিবাচক ফল বয়ে আনার জন্যে সহায়ক হতে পারে।

ভিসা প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে আমরা চাই যে, আপনি নিজের হাতে পুরো প্রসেসিংটা করেন । কিন্তু নানারকম জটিলতা থাকার কারনে অনেকেই সাধারনত এই ঝামেলায় যেতে চান না । সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে আমাদের হেল্প নিতে পারেন। আমরা পরিপূর্ণ স্বচ্ছতা ও সততার সঙ্গে ভিসা প্রসেসিং এর কাজ করে থাকি ।



Call Us To Know More 
===========================
Saifur Rahman
01989800800 (WhatsUp, IMO, Viber also Available)
Inbox  @Facebook 
Follow @Medium 
Follow @Youtube
CEO 
Worldwide Education & Migration Services-WEMS
Vip Tower, Noya Paltan 
1207 Dhaka, Bangladesh


কেন আপনি আমাদের সাহায্য নিবেন?

  • আমাদের সুইডেনে নিজস্ব টিম আছে যারা আপনাকে ওখানে থাকা, জব এমনকি একাডেমীক হেল্প ও  করতে পারবে । এছাড়া আমাদের টিম আপনাকে আরও বিশেষ সাপোর্ট দিতে পারবে ।
  • সুইডেনের স্টুডেন্ট ভিসা বিষয়ে আমরা বিশেষ ভাবে দক্ষ ।
  • আমরা ইউনিএজেন্টের গোল্ড মেম্বার । তাই আপনি আমাদের প্রতি আস্থা রাখতে পারেন । 
  • আমাদের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত অনেক স্টুডেন্টস সুইডেনে গিয়েছেন ।  



Find Us on Google: 
Keywords: 
Study In Canada From Bangladesh,Study in Canada for Bangladeshi Students,
Canada Study From Bangladesh,Higher Education in Canada for Bangladeshi Student,
কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা খরচ,স্টাডি ইন কানাডা ,কানাডায় মাস্টার্স,

Labels:

9 Comments:

At 27 April 2019 at 11:10 , Blogger Unknown said...

মাস্টার্স করার জন্য কানাডার যেকোন বিশ্ববিদ্যালয় এ মিনিমাম বাংলাদেশী টাকায় কতো খরচ হবে টোটাল.! থাকা খাওয়া সহ.! প্লিজ যদি একটু বলতেন

 
At 25 July 2019 at 23:08 , Blogger Unknown said...

ভায়া আমি hsc pass koresi....ssc r hsc mile point holo 8.17 science theke..so ami canada te honors korte chai...ami ki ai point nia Canada te jete parbo..r ami ki poralekhar pasapasi kono pertime job korte parbo..r amr total koto taka khoros hte pare ... Plz vaya ans me..

 
At 2 November 2019 at 10:54 , Blogger Embassy BD said...

Vai mba program er jonno kato karoch hove? Please ektu janaben.
Here is 50 Premium stock images for you https://stockgraphy.net/downloads/

 
At 18 November 2019 at 12:39 , Blogger a said...

Vaiya ek bochorer msc er jnno estimatd khoroch kmn hoy?

 
At 29 August 2020 at 13:16 , Blogger Unknown said...

Inter er pore ki science niye pora jay..canaday

 
At 5 December 2021 at 17:12 , Blogger Unknown said...

Assalamu alaikum..vaia amr Hsc o ssc 2 mile point 8 ami ki Canada te Honors korte parbo...plzzz ans me🥰🥰asa korbo ami seta pabo

 
At 6 January 2022 at 08:57 , Blogger Unknown said...

Inter r ssc gpa koto lge bahire porar jonno

 
At 10 February 2022 at 08:43 , Blogger Unknown said...

কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য যোগ্যতার মূল পয়েন্টগুলি সংক্ষেপে বললে উপকৃত হতাম।

 
At 6 April 2022 at 10:06 , Blogger Unknown said...

জব ও স্টুডেন্ট ভিসার জন্য হেল্প দরকার। আপনাদের সাথে যোগাযোগ করার উপায় কি?

 

Post a Comment

Subscribe to Post Comments [Atom]

<< Home