কেন আপনি সুইডেন যাবেন?
সুবিধাসমূহঃ
- ইউরোপের অন্যান্য দেশের বাংলাদেশিদের তুলনায় অনেক ভাল রয়েছে সুইডেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
- এখানে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে বেকারত্বের হার খুবই কম।
- একজন স্টুডেন্ট সুইডেনে আনলিমিটেড কাজ করতে পারবেন । অর্থাৎ এখানে কাজের কোন সময় বাঁধাধরা নিয়ম নাই।
- সুইডেনে ৩০ ক্রেডিট কমপ্লিট করতে পারলে স্টুডেন্ট স্ট্যাটাস থেকে ওয়ার্ক পারমিট স্ট্যাটাসে কনভার্ট হওয়া সম্ভব ! এবং চাইলে বিজনেস ও করতে পারবেন ।
- আপনি চাইলে আপনার স্পাউস সহ আবেদন করতে পারবেন । মজার ব্যাপার হল এতে আপনার আলাদা কোন খরচ হবে না । উল্টো স্পাউস বিনামূল্যে পড়াশুনা ও ফুলটাইম কাজ করতে পারবে ।
- একবছরে মাস্টার্স কমপ্লিট করতে পারলে সে আরও একবছরের ফুলটাইম কাজের পারমিশন পাবে । মজার ব্যাপার হল এটা সে একই সঙ্গে দুই দেশে পারবে । দেশ দুটি হলো সুইডেন ও ডেনমার্ক ।
-সুইডেনের মোট জন্সঙ্খ ১৩ থেকে ১৪ হাজার প্রবাসী বাংলাদেশি এখন পর্যন্ত সুইডেনে বসবাস করেন।
- আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা, বিশ্বস্বীকৃত গবেষণাকর্ম, বৃত্তি, গ্রুপ ওয়ার্ক, মুক্তচিন্তার পরিবেশ উচ্চশিক্ষায় সুইডেনকে আকর্ষণীয় করে তুলেছে ।
- ওয়ার্ল্ড এর শান্তিপ্রিয় মানুষ এবং দেশগুলোর মধ্যে সুইডেন প্রথম ৩ এর ভিতরে।
-অফিসিয়াল ভাষা সুইডিশ হলেও প্রায় ৮৯ শতাংশ মানুষ রা ইউনিভার্সিটি গুলো রয়েছে।
ইংরেজিতে কথা বলতে পারে।
-মাস্টার্স পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের সুবিধা হলো প্রায় ছয় বশর বেশি বিষয় ইংরেজিতে পড়া যায়।
-- সুইডেনে ওয়ার্ল্ড ক্লাস ডিগ্রী এবং ওয়ার্ল্ড এর বেস্ট নামক
--সুইডেন এ ভিসা এপ্লিকেশন এর জন্য ইন্সুরেন্স লাগে যা ইউনিভার্সিটি থেকেই দেয়, সুতরাং আলাদা ভাবে ইন্সুরেন্স করার প্রোয়োজন হয় না।
অসুবিধাসমূহঃ
- গ্রীষ্মকালে রাত দুইটা বা তিনটায় ভোরের আলো ফুটতে শুরু করে এখানে যে কারণে রমযানে দীর্ঘসময় উপবাসে থাকতে হয় রোজাদারদের ।
- রাজনৈতিক আশ্রয় প্রদানের ক্ষেত্রে সুইডেন কিছুটা কঠোরতা অবলম্বন করে।
-উত্তর মেরুর দেশ সুইডেনের আবহাওয়া মৃদু প্রকৃতির। জুলাই মাসে তাপমাত্রা প্রায় ১৩-১৭ ডিগ্রির মধ্যে থাকে। ফেব্রুয়ারিতে দিকে প্রচণ্ড শীত। তাপমাত্রা অনেক সময় মাইনাস পর্যায়ে অর্থাৎ -৩ থেকে -২২ ডিগ্রিতে নেমে যায়।
-সুইডিশ ভাষা জানা থাকলে অনেক সহজেই কাজ খুঁজে পাবেন কিন্তু জানা না থাকলে ঠিক ততটাই কঠিন।
সুইডেনে পড়তে কোয়ালিফিকেশন কি কি লাগবে?
- সাধারনভাবে আইইএলটিএস পরীক্ষার ৯.০ পয়েন্টের মধ্যে ন্যূনতম ৬ পেতে হয় । তবে আপনি যদি কোন প্রাইভেট বা পাবলিক ইউনিভার্সিটি থেকে অনার্স শেষ করে থাকেন অথবা ইংলিশ মিডিয়াম ব্যাকগ্রাউন্ডের তাহলে আপনি আইইএলটিএস ছাড়াও এপ্লাই করতে পারবেন ।
- সিজিপিএ মিনিমাম ৩.০০ থাকতে হবে ।
- ১০ লাখ থেকে ১৫ লাখ টাকা স্পন্সর দেখালেই হবে ।
- স্টাডি গ্যাপে কোন সমস্যা নাই ।
আইইএলটিএস প্রস্তুতির বই ডাউনলোড করুন
সুইডেনে কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের হয়ে আমরা কাজ করি ?
Uppsala University
Lund University
University of Gothenburg
Karolinska Institutet
Umeå University
Linköping University
Linnaeus University
Stockholm University
Halmstad University
Malmö University
Dalarna University
সুইডেনে কি কি ধরনের বিষয়ে পড়তে পারবেন?
এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স, ল্যাংগুয়েজ এডুকেশন, এগ্রিকালচার রিসারস ও ইঞ্জিনিয়ারিং এসব বিষয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য সুইডেনকে আদর্শ বলা হয়। আরও কিছু বিষয় যেমন এমবিএ, টেলিকমিউনিকেশন, ল , ম্যাথমেটিকস, পাবলিক হেলথ, আর্ট অ্যান্ড ডিজাইন, মেডিক্যাল, ইকোনমিক্স , জিওগ্রাফী, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, হেলথ কেয়ার ম্যানেজমেন্ট, ফিল্ম ও মিডিয়া, লাইফ সায়েন্স প্রভৃতিও বিশ্বমানের।
টিউশন ফিস কেমন লাগতে পারে?
ইউনিভার্সিটি ও সাবজেক্টের প্রকারভেদ অনুযায়ী অনার্স, মাস্টার্সে প্রতি সেমিস্টারে প্রায় ৪.৫ লাখ থেকে ৭ লাখ টাকার মত খরচ হতে পারে ।
সুইডেনে থাকা খাওয়ার খরচ কত ?
যদি রুম শেয়ার করে থাকেন তাহলে থাকা-খাওয়া ও অন্যান্য খরচ বাবদ মাসিক প্রায় ৩০ হাজার টাকার মত খরচ হতে পারে । আর ফ্যামিলি নিয়ে থাকলে মাসে প্রায় ৫০ হাজার থেকে ৫৫ হাজার টাকার মোট খরচ হতে পারে ।
সুইডেনে পার্টটাইম জব ফ্যাসিলিটিঃ
-সুইডেন এ পার্ট টাইম কাজ করার জন্য কোনো ধরা বাধা নিয়ম নেই। একটু ক্লিয়ার করি, ইংল্যান্ড সহ আরো অনেক দেশে স্টুডেন্ট দের জন্য ধরা বাধা নিয়ম আছে, সেটা হলো স্টুডেন্ট রা ২০ ঘন্টার বেশি কাজ করতে পারবে না ১ সপ্তাহে কিন্তু সুইডেন এ আপনি যতক্ষণ খুশি কিংবা যতক্ষণ পারেন ততক্ষণ কাজ করতে পারবেন। আর ফুল টাইম জব সাধারণত ৮ থেকে ১০ ঘন্টা।
- বিভিন্ন চাকরির মধ্যে রয়েছে: কোম্পানির বিজ্ঞাপন, এ কাজে এক দিনে প্রায় ১২০ সেক থেকে ১৮০ সেক আয় করতে পারবেন। রেস্টুরেন্টে কাজ করে মাসে সাত হাজার সেক থেকে আট হাজার সেক আয় করা সম্ভব। সপ্তাহের কয়েক দিন, খোলা বাজারে কাপড় বিক্রি করলে মাসে সাত হাজার সেক থেকে ৯ হাজার সেক আয় হয়।
- ৩০ ক্রেডিট (১ সেমিস্টার বা ৬ মাস) কমপ্লিট করার পরে ফুল টাইম কাজ খুঁজে পান তাহলে ওয়ার্ক পারমিটে এপ্লিকেশন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে কমপক্ষে প্রতি মাসে ১৩৫০০ সুইডিশ সেক আফটার ট্যাক্স দেখাতে হবে।
সুইডেনে স্থায়ী হবার সুযোগ কেমন ?
সুইডেনে সেটল হবার সুযোগ খুবই ভাল । ইউরোপের যেকোনো কান্ট্রি থেকে সুইডেনে এই সুযোগটি বেশি আছে ।
সব মিলিয়ে আপনার কেমন খরচ হবে?
বাংলাদেশ থেকে সুইডেন পর্যন্ত যেতে আবেদন ফিস,টিউশন ফি,এয়ার টিকেট সহ টোটাল প্রায় ১০ লাখের মত খরচ হবে ।
ভিসা প্রসেসিং হতে কয়দিন লাগে?
পুরো ভিসা প্রসেস করতে প্রায় ৬ থেকে ৭ মাসের মত সময় লাগতে পারে ।
ভিসা প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে আমরা চাই যে, আপনি নিজের হাতে পুরো প্রসেসিংটা করেন । কিন্তু নানারকম জটিলতা থাকার কারনে অনেকেই সাধারনত এই ঝামেলায় যেতে চান না । সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে আমাদের হেল্প নিতে পারেন। আমরা পরিপূর্ণ স্বচ্ছতা ও সততার সঙ্গে ভিসা প্রসেসিং এর কাজ করে থাকি ।
Call Us To Know More
===========================
Saifur Rahman
01909110172 (WhatsUp, IMO, Viber also Available)
Worldwide Education & Migration Services-WEMS
1207 Dhaka, Bangladesh
কেন আপনি আমাদের সাহায্য নিবেন?
আমাদের সুইডেনে নিজস্ব টিম আছে যারা আপনাকে ওখানে থাকা, জব এমনকি একাডেমীক হেল্প ও করতে পারবে । এছাড়া আমাদের টিম আপনাকে আরও বিশেষ সাপোর্ট দিতে পারবে ।
সুইডেনের স্টুডেন্ট ভিসা বিষয়ে আমরা বিশেষ ভাবে দক্ষ ।
- আমরা ইউনিএজেন্টের গোল্ড মেম্বার । তাই আপনি আমাদের প্রতি আস্থা রাখতে পারেন ।
- আমাদের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত অনেক স্টুডেন্টস সুইডেনে গিয়েছেন ।
Google ম্যাপের মাধ্যমে আমাদের অফিসে আসুনঃ
আমাদের অন্যান্য আর্টিকেলগুলি পড়তে পারেন ঃ
Keywords:
Study in Sweden from Bangladesh,Sweden visa requirements for Bangladeshi,Study in Sweden from Bangladesh without ielts,,স্টাডি ইন সুইডেন,সুইডেন স্টুডেন্ট ভিসা, সুইডেনে স্কলারশিপ,
সুইডেন স্টুডেন্ট ভিসা, সুইডেনে স্কলারশিপ, সুইডেনে পড়াশোনা, স্টুডেন্ট ভিসা সুইডেন,সুইডেনে উচ্চশিক্ষা খরচ,সুইডেনে উচ্চশিক্ষা