Study in Hungary For Bangladeshi Students | Visa Requirements
Study in Hungary For Bangladeshi Students | Hungary Student Visa Requirements for Bangladeshi citizens
বাংলাদেশে স্টুডেন্টদের জন্য ইউরোপের সব দেশের ভিসা কড়াকড়ি করে দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। বর্তমানে ইউরোপের গরীব দেশ গুলোতেও বাঙালীদের ভিসা দিচ্ছে না । দূতাবাস থেকে শতকরা ৯৯% ভিসা রিফিইজ করে দিচ্ছে। ফলে বাংলাদেশে স্টুডেন্টরা উচ্চশিক্ষার ব্যাপারে পিছপা হচ্ছে।
ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত সব দেশ যেখানে ভিসা কড়াকড়ি করেছে সেখানে হাঙ্গেরি ভিসার ব্যাপারে একদম শিথিলতা বজায় রাখছে। চলতি বছরে হাঙ্গেরি দূতাবাস শতকরা ৯৯% ভিসা দিচ্ছে।
সুতরাং আপনার যদি কোনো রকম ইউরোপের ছোট দেশ গুলোতে ঢুকে পরবর্তীতে ক্রেডিট ট্রান্সফার করে বা অন্য কোনো ওয়েতে ইউরোপে উন্নত দেশ গুলোতে পড়াশোনা বা সেটেল হওয়ার ইচ্ছা থাকে থাকলে এই অার্টিকেলটি আপনার জন্য।
সুতরাং অার্টিকেলটি ভালো করে পড়ুন এবং সঠিক পথে চলে অাসুন হাঙ্গেরিতে।
দেশ পরিচিতি :
হাঙ্গেরি মধ্য ইউরোপের একটি স্থলবেষ্টিত প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র। হাঙ্গেরির অধিকাংশ এলাকা দানিউব উপত্যকা তথা হাঙ্গেরীয় সমভূমিতে অবস্থিত। এই সমতলভূমির ভেতর দিয়ে দানিউব নদী প্রবাহিত হয়েছে। হাঙ্গেরির রাজধানী ও বৃহত্তম শহর বুদাপেস্ট দানিউব নদীর উভয় তীরে অবস্থিত। শহরটি পূর্ব মধ্য ইউরোপের সাংস্কৃতিক ও বাণিজ্যিক কেন্দ্র। হাঙ্গেরির অর্থনীতি অনেক সমৃদ্ধ । হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্ট। বুদাপেস্ট পৃথিবীর অন্যতম সুন্দর ও বসবাসযোগ্য শহর। হাঙ্গেরির মানুষের মিনিমাম আয় হচ্ছে গড়ে বাংলাদেশের কারেন্সিতে ৪৮ হাজার টাকা ।
হাঙ্গেরির প্রতিবেশী দেশগুলো হচ্ছে , স্লোভাকিয়া, উত্তর-পূর্বে ইউক্রেন, পূর্বে রোমানিয়া, দক্ষিণে সার্বিয়া, মন্টেনিগ্রো, ক্রোয়েশিয়া ও স্লোভেনিয়া, এবং পশ্চিমে অস্ট্রিয়া। এবং হাঙ্গেরি থেকে জার্মানি অনেক নিকটবর্তী।
হাঙ্গেরিতে পড়াশোনার সুযোগ সুবিধা :
১। হাঙ্গেরির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলো
ইউরোপীয় মানের।
২। ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা করার সুযোগ।
৩। টিউশন ফি ইউরোপের অন্যসব দেশের তুলনায় অনেক কম।
৪। ইউরোপীয় কোম্পানিতে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের সম্ভাবনা।
৫ । হাঙ্গেরি ইউরোপের অনেক শান্তিপূর্ণ দেশ সুতরাং নিরাপদ ভাবে পড়াশোনা শেষ করতে পারা
৬। হাঙ্গেরি অনেক সুন্দর দেশ তাই নিজেকে সহজেই পড়াশোনার জন্য মানিয়ে নিতে পারবেন।
৭। পার্টটাইম জব করার সুযোগ এবং মাসে সর্বনিম্ন ৩০০০০ হাজার টাকা আয়।
৮। থাকা খাওয়ার খরচ একদম কম।
৯। সহজে ক্রেডিট ট্যান্সফার এর সুযোগ।
১০। ইউরোপ ঢুকার প্রধান গেটওয়ে।
১১। পড়াশোনা শেষে খুব সহজেই নাগরিকতা ও ইউরোপে জব করার সুযোগ ।
১২। হাঙ্গেরির শতকরা ৯৯% মানুষ ইংরেজি বুঝে এবং ইংরেজিতে কথা বলতে পারে। সুতরাং খুব সহজেই ইংরেজি ভাষা দিয়ে যোগাযোগ চালিয়ে যেতে পারবেন।
১৩। হাঙ্গেরি সেনজেন ভুক্তদেশ হওয়ায় ইউরোপের ২৫ টি দেশে ভিসা ছাড়া ভ্রমণ এর সুযোগ।
১৪। বিশ্ববিদ্যালয় ছুটির সময় ইউরোপে অন্যদেশে যেমন ফ্রান্স, জার্মানি ও সুইডেন এ গিয়ে ফুলটাইম কাজ করার সুযোগ ।
১৫। হাঙ্গেরির অর্থনীতি দ্রুত সমৃদ্ধি হচ্ছে সুতরাং ভালো একটা ভবিষ্যৎ অাশা করা যায়।
কিভাবে হাঙ্গেরির বিশ্ববিদ্যালয়ে এডমিশন নিবেন এবং আবেদন করবেন ?
হাঙ্গেরিতে সাধারণত বছরে ২ বার আবেদন করা যায়। একটি হল ১ এপ্রিল থেকে ১ জুলাই এবং অপরটি ১ অক্টোবর থেকে ১ ডিসেম্বর। সময় পরিবর্তিত হতে পারে। তাই, সাম্প্রতিক তথ্যের জন্য ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।
আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসঃ
* পূরণকৃত অনলাইন/অফলাইন অ্যাপ্লিকেশান ফর্ম
*এইচএসসি ও এসএসসি – ট্রান্সক্রিপ্ট ও সার্টিফিকেট
*ব্যাচেলর – ট্রান্সক্রিপ্ট ও সার্টিফিকেট (মাস্টার্স এর জন্য)
*মাস্টার্স – ট্রান্সক্রিপ্ট ও সার্টিফিকেট (পিএইচডি এর জন্য, যদি চায়)
*ইংলিশ প্রফিসিয়েন্সি সার্টিফিকেট (আইইএলটিএস/টুএফেল)
*মোটিভেশন লেটার (যদি চায়)
*সিভি (যদি চায়)
*কাজের অভিজ্ঞতার সনদপত্র (যদি চায়)
*গবেষণাপত্র/রিসার্চ পেপার (যদি চায়)
*অ্যাপ্লিকেশান ফি পরিশোধের রশিদ
আগেই বলে রাখি হাঙ্গেরিতে আইইলিএস বাধ্যতামূলক নয়। আইএলটিএস ছাড়াও আপনি শতভাগ ভিসা ডির্সাভ করবেন।
পার্ট টাইম জব ও থাকা-খাওয়ার খরচঃ
হাঙ্গেরিতে সপ্তাহে সর্বোচ্চ ২৪ ঘণ্টা কাজের অনুমতি আছে। কাজের সুবিধা তেমন ভাল না। কাজ পেলেও সেটা দিয়ে নিজের খরচ চালাতে পারলেও টিউশন ফি ব্যবস্থা করতে পারবেন না। যদি খুব ভাল জব ও পান সেটা দিয়ে হয়তো নিজের খরচ সহ টিউশন ফি’র (২০-৩০)% ব্যবস্থা হবে। তাই, কাজ করে সব দেওয়ার চিন্তা থাকলে হাঙ্গেরিকে পছন্দ না করাই ভাল। আর কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে বরাবরের মতই ভাষা একটা বড় ফ্যাক্ট। হাঙ্গেরিয়ান ভাষা জানা থাকলে সুবিধা পাবেন।
Google ম্যাপের মাধ্যমে আমাদের অফিসে আসুনঃ
বাংলাদেশে স্টুডেন্টদের জন্য ইউরোপের সব দেশের ভিসা কড়াকড়ি করে দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। বর্তমানে ইউরোপের গরীব দেশ গুলোতেও বাঙালীদের ভিসা দিচ্ছে না । দূতাবাস থেকে শতকরা ৯৯% ভিসা রিফিইজ করে দিচ্ছে। ফলে বাংলাদেশে স্টুডেন্টরা উচ্চশিক্ষার ব্যাপারে পিছপা হচ্ছে।
ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত সব দেশ যেখানে ভিসা কড়াকড়ি করেছে সেখানে হাঙ্গেরি ভিসার ব্যাপারে একদম শিথিলতা বজায় রাখছে। চলতি বছরে হাঙ্গেরি দূতাবাস শতকরা ৯৯% ভিসা দিচ্ছে।
সুতরাং আপনার যদি কোনো রকম ইউরোপের ছোট দেশ গুলোতে ঢুকে পরবর্তীতে ক্রেডিট ট্রান্সফার করে বা অন্য কোনো ওয়েতে ইউরোপে উন্নত দেশ গুলোতে পড়াশোনা বা সেটেল হওয়ার ইচ্ছা থাকে থাকলে এই অার্টিকেলটি আপনার জন্য।
সুতরাং অার্টিকেলটি ভালো করে পড়ুন এবং সঠিক পথে চলে অাসুন হাঙ্গেরিতে।
দেশ পরিচিতি :
হাঙ্গেরি মধ্য ইউরোপের একটি স্থলবেষ্টিত প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র। হাঙ্গেরির অধিকাংশ এলাকা দানিউব উপত্যকা তথা হাঙ্গেরীয় সমভূমিতে অবস্থিত। এই সমতলভূমির ভেতর দিয়ে দানিউব নদী প্রবাহিত হয়েছে। হাঙ্গেরির রাজধানী ও বৃহত্তম শহর বুদাপেস্ট দানিউব নদীর উভয় তীরে অবস্থিত। শহরটি পূর্ব মধ্য ইউরোপের সাংস্কৃতিক ও বাণিজ্যিক কেন্দ্র। হাঙ্গেরির অর্থনীতি অনেক সমৃদ্ধ । হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্ট। বুদাপেস্ট পৃথিবীর অন্যতম সুন্দর ও বসবাসযোগ্য শহর। হাঙ্গেরির মানুষের মিনিমাম আয় হচ্ছে গড়ে বাংলাদেশের কারেন্সিতে ৪৮ হাজার টাকা ।
হাঙ্গেরির প্রতিবেশী দেশগুলো হচ্ছে , স্লোভাকিয়া, উত্তর-পূর্বে ইউক্রেন, পূর্বে রোমানিয়া, দক্ষিণে সার্বিয়া, মন্টেনিগ্রো, ক্রোয়েশিয়া ও স্লোভেনিয়া, এবং পশ্চিমে অস্ট্রিয়া। এবং হাঙ্গেরি থেকে জার্মানি অনেক নিকটবর্তী।
হাঙ্গেরিতে পড়াশোনার সুযোগ সুবিধা :
১। হাঙ্গেরির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলো
ইউরোপীয় মানের।
২। ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা করার সুযোগ।
৩। টিউশন ফি ইউরোপের অন্যসব দেশের তুলনায় অনেক কম।
৪। ইউরোপীয় কোম্পানিতে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের সম্ভাবনা।
৫ । হাঙ্গেরি ইউরোপের অনেক শান্তিপূর্ণ দেশ সুতরাং নিরাপদ ভাবে পড়াশোনা শেষ করতে পারা
৬। হাঙ্গেরি অনেক সুন্দর দেশ তাই নিজেকে সহজেই পড়াশোনার জন্য মানিয়ে নিতে পারবেন।
৭। পার্টটাইম জব করার সুযোগ এবং মাসে সর্বনিম্ন ৩০০০০ হাজার টাকা আয়।
৮। থাকা খাওয়ার খরচ একদম কম।
৯। সহজে ক্রেডিট ট্যান্সফার এর সুযোগ।
১০। ইউরোপ ঢুকার প্রধান গেটওয়ে।
১১। পড়াশোনা শেষে খুব সহজেই নাগরিকতা ও ইউরোপে জব করার সুযোগ ।
১২। হাঙ্গেরির শতকরা ৯৯% মানুষ ইংরেজি বুঝে এবং ইংরেজিতে কথা বলতে পারে। সুতরাং খুব সহজেই ইংরেজি ভাষা দিয়ে যোগাযোগ চালিয়ে যেতে পারবেন।
১৩। হাঙ্গেরি সেনজেন ভুক্তদেশ হওয়ায় ইউরোপের ২৫ টি দেশে ভিসা ছাড়া ভ্রমণ এর সুযোগ।
১৪। বিশ্ববিদ্যালয় ছুটির সময় ইউরোপে অন্যদেশে যেমন ফ্রান্স, জার্মানি ও সুইডেন এ গিয়ে ফুলটাইম কাজ করার সুযোগ ।
১৫। হাঙ্গেরির অর্থনীতি দ্রুত সমৃদ্ধি হচ্ছে সুতরাং ভালো একটা ভবিষ্যৎ অাশা করা যায়।
কিভাবে হাঙ্গেরির বিশ্ববিদ্যালয়ে এডমিশন নিবেন এবং আবেদন করবেন ?
হাঙ্গেরিতে সাধারণত বছরে ২ বার আবেদন করা যায়। একটি হল ১ এপ্রিল থেকে ১ জুলাই এবং অপরটি ১ অক্টোবর থেকে ১ ডিসেম্বর। সময় পরিবর্তিত হতে পারে। তাই, সাম্প্রতিক তথ্যের জন্য ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।
আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসঃ
* পূরণকৃত অনলাইন/অফলাইন অ্যাপ্লিকেশান ফর্ম
*এইচএসসি ও এসএসসি – ট্রান্সক্রিপ্ট ও সার্টিফিকেট
*ব্যাচেলর – ট্রান্সক্রিপ্ট ও সার্টিফিকেট (মাস্টার্স এর জন্য)
*মাস্টার্স – ট্রান্সক্রিপ্ট ও সার্টিফিকেট (পিএইচডি এর জন্য, যদি চায়)
*ইংলিশ প্রফিসিয়েন্সি সার্টিফিকেট (আইইএলটিএস/টুএফেল)
*মোটিভেশন লেটার (যদি চায়)
*সিভি (যদি চায়)
*কাজের অভিজ্ঞতার সনদপত্র (যদি চায়)
*গবেষণাপত্র/রিসার্চ পেপার (যদি চায়)
*অ্যাপ্লিকেশান ফি পরিশোধের রশিদ
আগেই বলে রাখি হাঙ্গেরিতে আইইলিএস বাধ্যতামূলক নয়। আইএলটিএস ছাড়াও আপনি শতভাগ ভিসা ডির্সাভ করবেন।
পার্ট টাইম জব ও থাকা-খাওয়ার খরচঃ
হাঙ্গেরিতে সপ্তাহে সর্বোচ্চ ২৪ ঘণ্টা কাজের অনুমতি আছে। কাজের সুবিধা তেমন ভাল না। কাজ পেলেও সেটা দিয়ে নিজের খরচ চালাতে পারলেও টিউশন ফি ব্যবস্থা করতে পারবেন না। যদি খুব ভাল জব ও পান সেটা দিয়ে হয়তো নিজের খরচ সহ টিউশন ফি’র (২০-৩০)% ব্যবস্থা হবে। তাই, কাজ করে সব দেওয়ার চিন্তা থাকলে হাঙ্গেরিকে পছন্দ না করাই ভাল। আর কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে বরাবরের মতই ভাষা একটা বড় ফ্যাক্ট। হাঙ্গেরিয়ান ভাষা জানা থাকলে সুবিধা পাবেন।
ভিসা প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে আমরা চাই যে, আপনি নিজের হাতে পুরো প্রসেসিংটা করেন । কিন্তু নানারকম জটিলতা থাকার কারনে অনেকেই সাধারনত এই ঝামেলায় যেতে চান না । সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে আমাদের হেল্প নিতে পারেন। আমরা পরিপূর্ণ স্বচ্ছতা ও সততার সঙ্গে ভিসা প্রসেসিং এর কাজ করে থাকি ।
Call Us To Know More
===========================
===========================
Worldwide Education & Migration Services-WEMS
Vip Tower, Noya Paltan
1207 Dhaka, Bangladesh
কেন আপনি আমাদের সাহায্য নিবেন?
- আমাদের সুইডেনে নিজস্ব টিম আছে যারা আপনাকে ওখানে থাকা, জব এমনকি একাডেমীক হেল্প ও করতে পারবে । এছাড়া আমাদের টিম আপনাকে আরও বিশেষ সাপোর্ট দিতে পারবে ।
- সুইডেনের স্টুডেন্ট ভিসা বিষয়ে আমরা বিশেষ ভাবে দক্ষ ।
- আমরা ইউনিএজেন্টের গোল্ড মেম্বার । তাই আপনি আমাদের প্রতি আস্থা রাখতে পারেন ।
- আমাদের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত অনেক স্টুডেন্টস সুইডেনে গিয়েছেন ।
Google ম্যাপের মাধ্যমে আমাদের অফিসে আসুনঃ
Labels: স্টুডেন্ট ভিসার তথ্য
0 Comments:
Post a Comment
Subscribe to Post Comments [Atom]
<< Home